লাইফস্টাইল ডেস্ক, বাংলাদেশ গ্লোবাল: ফেব্রুয়ারির ৭ তারিখ থেকে শুরু হয়েছে ভালোবাসার সপ্তাহ, যা শেষ হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবসের মাধ্যমে। ভালোবাসা সপ্তাহে ৭ ফেব্রুয়ারি রোজ ডে, ৮ ফেব্রুয়ারি প্রোপোজ ডে, ৯ ফেব্রুয়ারি চকলেট ডে, ১০ ফেব্রুয়ারি টেডি ডে, ১১ ফেব্রুয়ারি প্রমিজ ডে, ১২ ফেব্রুয়ারি হাগ ডে পেরিয়ে, আর ১৩ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেনটাইনস ডে-এর আগের দিন কিস ডে। এদিন প্রিয় মানুষটিকে কিস করে ভালোবাসা জানানোর দিন।
বুধবার (১৩ই ফেব্রুয়ারি) চুমু দিবস। চুমু কি শুধুমাত্র ভালোবাসার প্রতীক? একেবারেই নয়। স্নেহের প্রতীকও চুম্বন। পদ্যের লাইনে আমরা যেমন বলি, সূর্য আমাদের কপালে স্নেহচুম্বন এঁকে দেয়। ছোট্ট শিশুরকান্না যেমন আলতো চুম্বনে একবারে চুপ হয়ে যায়। আসলে চুম্বনের মধ্যে থাকে গভীরতা।
যেভাবে এলো চুম্বন দিবস
প্রাচীনকাল থেকে ভালোবাসার গভীরতা, অন্তরঙ্গতা আমরা চুম্বনের মাধ্যমে প্রকাশ করে থাকি। হতে পারে তা আপনার সন্তানের, মায়ের অথবা প্রিয়জনের। প্রেম পঞ্জিকার ষষ্ঠ দিনটি ‘কিস ডে’ হিসেবেই পালিত হয়ে আসছে। ‘কিস ডে’ সর্বপ্রথম ইংল্যান্ডে পালন করা হয়। সাংস্কৃতিক কারণে আমাদের দেশে এই দিবসটি তেমন জনপ্রিয় না হলেও পাশ্চাত্যে এর ভিন্ন তাৎপর্য রয়েছে। যদিও আমাদের দেশও এখন যথেষ্ট সচেতন।
ইউরোপ-আমেরিকার দেশগুলোতে কিস ডের একটি জনপ্রিয় আয়োজন হলো ‘চুম্বন প্রতিযোগিতা’, যেখানে প্রতিযোগীদের দীর্ঘ সময় ধরে চুম্বনে আবদ্ধ থাকতে হয়। সেই জুটিই বিজয়ী হবে, যারা সবচেয়ে বেশি সময় ধরে চুম্বনে আবদ্ধ ছিল। গত বছর থাইল্যান্ডের এক জুটি টানা ৫৯ ঘণ্টা পেরিয়ে চুম্বনে প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়। চুম্বন কাল আলিঙ্গনের দিন। আর তারপর থেকে এই দিনটি কিস ডে বা চুম্বন দিবস হিয়েবে পালন করা হয়।
বাংলাদেশ গ্লোবাল/এইচএম
সবশেষ খবর এবং আপডেট জানার জন্য চোখ রাখুন বাংলাদেশ গ্লোবাল ডট কম-এ। ব্রেকিং নিউজ এবং দিনের আলোচিত সংবাদ জানতে লগ ইন করুন: www.bangladeshglobal.com