ঢাকা      শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
শিরোনাম

সরকারের বিনিয়োগ ও উন্নয়ন অভিযাত্রায় নারীর অংশগ্রহণ

IMG
27 March 2024, 12:52 PM

পিআইডি ফিচার: বিশ্বব্যাপী নারীর অধিকারের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধাবোধ এবং একই সাথে সকল প্রকার বৈষম্য দূর করে নারীর কর্মসংস্থান, আর্থিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়নকে আরো বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। ১৮৫৭ সালের ৮ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের একটি সূচ তৈরির কারখানার নারী শ্রমিকরা আন্দোলন শুরু করে। এই কারখানার নারীরা বারো ঘণ্টার কর্মসময়, স্বল্প বেতন ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে কাজের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মিছিল বের করে। কিন্তু পুলিশ এই শান্তিপূর্ণ মিছিলে হামলা করে নারী শ্রমিকদের উপর নির্যাতন চালায়। বহু নারী শ্রমিককে আটক করা হয়। এই ঘটনার স্মরণে ১৮৬০ সালের ৮ মার্চ নিউইয়র্ক শহরে সূচ কারখানার শ্রমিকেরা মহিলা শ্রমিক ইউনিয়ন গঠন করে। ক্রমান্বয়ে নারী শ্রমিকদের এই আন্দোলন আরো বেগবান হয়। ১৯০৮ সালে জার্মান নারী নেত্রী ক্লারা জেটকিনের নেতৃত্বে প্রথম বেসরকারিভাবে আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এই সম্মেলনে নারীদের ন্যায্য মজুরি, কর্মঘণ্টা এবং ভোটাধিকারের দাবি উত্থাপিত হয়। ১৯১০ সালের ২য় আন্তর্জাতিক নারী সম্মেলনে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে ১৭টি দেশের প্রতিনিধিগণ যোগ দেয়। এ সম্মেলনেই ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। ১৯১১ সালে প্রথম ৮ মার্চ দিবসটি পালিত হয়। নারীর অধিকার রক্ষা ও বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় এটি এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে। ফলে নারীর মর্যাদা, মজুরি, শ্রম ঘন্টা নির্ধারণ, কর্ম পরিবেশ সৃষ্টি এবং সমঅধিকার আদায়ের ক্ষেত্রে পৃথিবীর সকল দেশে এখন কমবেশি ভূমিকা রাখছে।

সরকার ২০০৯-১০ অর্থবছরে প্রথমবারের মত ৪টি মন্ত্রণালয়ের জন্য জেন্ডার বাজেট প্রচলন করে। সেবছর নারী উন্নয়নে বরাদ্দ ছিলো ২৭ হাজার ২৪৮ কোটি টাকা। পরবর্তীতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মন্ত্রণালয়ের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৪৪ টি এবং নারী উন্নয়নে মোট বরাদ্ধ ২ লাখ ৬১ হাজার ৭শ ৮৭ কোটি যা বাজেটের ৩৪.৩৭ শতাংশ। যা জেন্ডার বাজেটের মাধ্যমে সর্বস্তরে জেন্ডার সমতা প্রতিষ্ঠায় সরকারের বিনিয়োগ। এ বিনিয়োগের মাধ্যমে নারী উন্নয়নে বরাদ্দকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ব্যবহার, সরকারি উদ্যোগের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে। জেন্ডার বাজেটকে তিনটি থিমেটিক এরিয়ায় ভাগ করে বাজেট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এবছরের জেন্ডার বাজেটে ‘নারীর ক্ষমতায়ন ও সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি’ খাতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে এ খাতে জেন্ডার সম্পৃক্ত মোট বাজেটের ৫৮.৪ শতাংশ, ‘উৎপাদন, শ্রমবাজার ও আয়বর্ধক কাজে নারীর অধিকতর অংশগ্রহণ’ খাতে ৮.১ শতাংশ এবং ‘সরকারি সেবা প্রাপ্তিতে নারীর সুযোগ বৃদ্ধি’ খাতে ৩৩.৫ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। নারীর ক্ষমতায়ন ও সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ছয়টি মন্ত্রণালয় ও ছয়টি বিভাগের জন্য বাজেট প্রস্তাব করা হয়। এগুলো হলো; প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ, খাদ্য মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ।

দ্বিতীয় অংশে উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং শ্রমবাজার ও আয়বর্ধক কাজে নারীর অধিকতর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নয়টি মন্ত্রণালয় ও দুইটি বিভাগের জন্য বাজেট প্রস্তাব করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়,আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় , যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

জেন্ডার বাজেটের তৃতীয় অংশে সরকারি সেবা প্রাপ্তিতে নারীর সুযোগ বৃদ্ধির ওপর জোর দেয়া হয়। এতে ১২ টি মন্ত্রণালয় ও ৯ টি বিভাগের জন্য জেন্ডার বাজেটের প্রস্তাব করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে প্রধামন্ত্রীর কার্যালয়, নির্বাচন কমিশন, আইন ও বিচার বিভাগ, জননিরাপত্তা বিভাগ, সুরক্ষা সেবা বিভাগ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ভূমি মন্ত্রণালয়, রেলপথ মন্ত্রণালয়, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

নারী উন্নয়ন জাতীয় উন্নয়নের পূর্বশর্ত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে নারী উন্নয়ন ও ক্ষমতায়ন এবং তাদের পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার থেকে বঞ্চিত নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করেছিলেন দেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেক নারী তাই তাঁদের বাদ দিয়ে দেশের সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। তিনি স্বাধীনতা অর্জনের পরপরই ১৯৭২ সালে সংবিধানে নারীর সম-অধিকার নিশ্চিত করেন। নারীদের পক্ষে কথা বলার জন্য মহান জাতীয় সংসদে নারী আসন সংরক্ষণ করেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে নির্যাতিত নারীদের পুনর্বাসন ও উন্নয়নের লক্ষে ১৯৭২ সালে নারী পুনর্বাসন বোর্ড গঠন করেন। ১৯৭৩ সনে প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় নারী শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা, সমবায়, কৃষি, কুটির শিল্পসহ বিভিন্ন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীদের ক্ষমতায়নের বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত করেন। নারীর অর্থনৈতিক এবং সামাজিক ক্ষমতায়নের জন্য সরকারি চাকুরিতে নারীদের জন্য ১০% কোটা সংরক্ষণ করেছিলেন।

এরই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারী উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়ন ও সম-অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা, নীতি, আইন প্রনয়ন ও অগ্রগতিশীল কৌশল গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছেন। নারীর দক্ষতা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান ও উদ্যোক্তা সৃষ্টির জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রদান এবং জয়িতা ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছেন। সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত মেয়েদের বিনা বেতনে শিক্ষার ব্যবস্থাও করেন শেখ হাসিনা। যে কারণে দেশে নারীশিক্ষার হার অনেক বেড়েছে। শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করে প্রাথমিক থেকে স্নাতকোত্তর পর্যন্ত নারীদের শিক্ষাবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ নারী শিক্ষক বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মাতৃত্বকালীন ছুটি ছয় মাস করা হয়েছে। সকল ক্ষেত্রে বাবার নামের সাথে মায়ের নাম লেখার বিধান করা হয়েছে। কর্মজীবী নারীরা যেন কর্মক্ষেত্রে নিশ্চিন্তে কাজ করতে পারে সে লক্ষ্যে ১০ টি কর্মজীবী নারী হোস্টেল ও ১২২টি ডে-কেয়ার সেন্টার পরিচালিত হচ্ছে।

সরকার জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ করতে সরকার বদ্ধপরিকর। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নারী ও শিশুর নিরাপত্তা নিশ্চিত, সহিংসতা প্রতিরোধ এবং আইনি সহায়তা পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করতে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করছে। এ লক্ষ্যে সরকার পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন, বাল্যবিয়ে নিরোধ আইন, যৌতুক নিরোধ আইন, ডিএনএ আইন এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) আইন, ২০২০ প্রণয়ন করেছে। নারী ও শিশু নির্যাতন বিচার ট্রাইবুনালের সংখ্যা বৃদ্ধি ও ডিজিটাল ব্যবস্থায় নারীদের নিরাপত্তার জন্য সাইবার সিকিউরিটি ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করা হয়েছে। সংশোধিত শিশু নির্যাতন দমন আইনে অভিযুক্ত ব্যক্তি এবং অপরাধের শিকার ব্যক্তির ডিএনএ পরীক্ষা বাধ্যতামূলক এবং ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি ‘মৃত্যুদন্ড’ করা হয়েছে। আইনের কঠোর বাস্তবায়নের মাধ্যমে অপরাধীদের শাস্তি দ্রুত নিশ্চিত হচ্ছে। বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ, সুরক্ষা ও সেবা প্রদানের জন্য মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার, এবং ট্রমা ট্রমা কাউন্সিলিং সেন্টারের মাধ্যমে মনোসামাজিক সেবা প্রদান করা হচ্ছে। চব্বিশ ঘন্টা টোল ফ্রি ন্যাশনাল হট লাইন ১০৯ ও জয় মবাইল এ্যাপস চালমান আছে ।

নারীরা আজ তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষায় যেমন এগিয়েছে তেমনি তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তাদের ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স ও চতুর্থ শিল্পবিপ্লব নারীদের উন্নয়ন, ক্ষমতায়ন ও উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত সূচনা করছে। বাংলাদেশের নারীদের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে। ২০৪১ সালের উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে উন্নয়নের সকল ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে নারীদের সম্পৃক্তকরনে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। এসকল কার্যক্রমের বাস্তবায়নের ফলে অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও পারিবারিক সকল ক্ষেত্রে আজ পুরুষের পাশাপাশি নারীর সফল পদচারণা। নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল সৃষ্টি করেছে। ফলে নারীর ক্ষমতায়নে, নারী উন্নয়নে বৈশ্বিক সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান শক্তিশালী। সমতাভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ায় একেবারে শীর্ষে। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২৩ সালের ‘গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপ’ প্রতিবেদনে বিশ্বের ১৪৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৫৯ তম ।

আজ দেশের নারীরা সচিব, বিচারক, এসপি, ডিসি, ওসি, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনীতে উচ্চপদে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন, ব্যবসা, শিল্পোদ্যোগসহ সবক্ষেত্রেই সফলতার সাথে কাজ করছে। বাংলাদেশে আজ প্রধানমন্ত্রী নারী, স্পীকার নারী ও সংসদ উপনেতা নারী। মন্ত্রিপরিষদে রয়েছে নারী এনং সংসদ সদস্যবৃন্দ।দেশে স্থানীয় সরকার পর্যায়ে রয়েছে প্রায় ২০ হাজার নির্বাচিত নারী জনপ্রতিনিধি। নারী উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে বিশেষ আবদানের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্লানেট ৫০-৫০, এজেন্ট অফ চেঞ্জ এওয়ার্ড, গ্লোবাল ওমেন লিডারশিপ এওয়ার্ড স্পেশালি রিকগনিশন ফর আউটস্ট্যান্ডিং এওয়ার্ড, পিস ট্রি, চ্যাম্পিয়ন অফ স্কিল ডেভেলপমেন্ট এওয়ার্ড, শান্তি বৃক্ষ ও সাউথ সাউথ এওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন।
এ বছর আন্তর্জাতিক নারী দিবসের প্রতিপাদ্য ‘নারীর অধিকার, সমান সুযোগ; এগিয়ে নিতে হোক বিনিয়োগ’। সরকার জেন্ডার বাজেটের মাধ্যমে সর্বস্তরে সমতা প্রতিষ্ঠায় উন্নয়ন অভিযাত্রায় নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করছে। উন্নয়ন অভিযাত্রায় নারীর অংশগ্রহণে প্রতিষ্ঠিত হবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট এবং স্মার্ট সোসাইটির সমন্বয়ে ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ।
#
লেখক: মো আলমগীর হোসেন, সিনিয়র তথ্য অফিসার পিআইডি

সবশেষ খবর এবং আপডেট জানার জন্য চোখ রাখুন বাংলাদেশ গ্লোবাল ডট কম-এ। ব্রেকিং নিউজ এবং দিনের আলোচিত সংবাদ জানতে লগ ইন করুন: www.bangladeshglobal.com

সর্বশেষ খবর

আরো পড়ুন