ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক, বাংলাদেশ গ্লোবাল: দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভকারীরা দ্বিতীয় দিনের মতো রাস্তায় নেমেছেন। শহরের কিছু অংশে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি থাকা সত্ত্বেও বিক্ষোভকারীরা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবাসহ দেশটির বেশ কয়েকজন নেতার বাড়িতে হামলা চালান।
এর আগে, গতকাল সোমবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম খুলে দেওয়া এবং প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ হয়। পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে অন্তত ২১ জন নিহত ও কয়েকশো মানুষ আহত হয়েছেন।
এদিকে, আজও কাঠমান্ডুর রাস্তায় নামেন বিক্ষোভকারীরা। বেলা বাড়ার থাকার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তায় বিক্ষোভকারীর সংখ্যাও বাড়ে। পার্লামেন্ট ভবনের বাইরে জড়ো হন অনেক বিক্ষাভকারী। তাদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করতে গিয়ে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে সশস্ত্র পুলিশ।
জরিপ বিভাগের ভবনের বাইরের অংশে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং ধোঁয়ার মেঘে আশেপাশের এলাকা ভরে গেছে।
এদিকে, বিক্ষোভ শুরুর পর এ পর্যন্ত তিনজন মন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। সোমবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রমেশ লেখক পদত্যাগ করেছিলেন। এরপর কৃষি ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী রাম নাথ অধিকারী এবং পানি সরবরাহ বিভাগের মন্ত্রী প্রদীপ ইয়াদভ পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
সবশেষ খবর এবং আপডেট জানার জন্য চোখ রাখুন বাংলাদেশ গ্লোবাল ডট কম-এ। ব্রেকিং নিউজ এবং দিনের আলোচিত সংবাদ জানতে লগ ইন করুন: www.bangladeshglobal.com